1. admin@aparadhatallasi.com : admin :
  2. dailyaparadhatallase2022@gmail.com : aparadha tallase : aparadha tallase
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে সিআইডি পুলিশের হাত থেকে আসামি ছিনিয়ে নিল জনতা ঠাকুরগাঁও পীরগঞ্জ ভাউলার হাট মোড়ে ট্রাকের ধাক্কায় ১ পথচারীর মৃত্যু ফরিদপুরে সালথা উপজেলার গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ফারুক ফকিরের লিফলেট বিতরণ  একশত তিন বছর বয়সে সংসারের ভার খইমুদ্দিনের কাঁধে অসহায় নারী ,পুরুষ ও শিশু কল্যাণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তিনটি মামলা বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে স্থল মাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন মুন্সিগঞ্জে এমন কোনো অত্যাচার নেই, যেটা ১৫ বছরে আ.লীগ করেনি: শহীদ চাচার ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন ভাতীজা, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ’র দাবিতে বান্দরবানে বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের বিক্ষোভ

কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি ও সাবেক এমপি রেজাউল হক চৌধুরীর উদ্যোগে বিভীষিকাময় ২১আগস্ট পালিত

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২১ আগস্ট, ২০২৩
  • ৯২ বার পঠিত

ইশতিয়াক আহম্মেদ,কুষ্টিয়ায় জেলা প্রতিনিধিঃ

আজ সেই নারকীয় সন্ত্রাসী হামলার ১৯তম বার্ষিকী।বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালের এই দিনে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী শান্তিপূর্ণ সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। এ হামলার মাধ্যমে হিংসার দানবীয় সন্ত্রাস আক্রান্ত করে মানবতা। আক্রান্ত হন তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের রাস্তায় সমাবেশে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে এসে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। ওই ঘটনায় দলীয় নেতাকর্মীরা মানববর্ম করে শেখ হাসিনাকে রক্ষা করলেও গ্রেনেডের আঘাতে আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ নেতাকর্মী প্রাণ হারান।পরবর্তীতে গ্রেনেড হামলার বিচারের রায়ে তৎকালীন বিএনপি জোট সরকারের মন্ত্রী ও সরকারের কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মেলে। তাদের প্রত্যক্ষ মদতেই হামলাটি পরিচালিত হয়েছিল।তখন ক্ষমতায় ছিল বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার। সেদিন ‘সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতিবিরোধী’ শান্তি সমাবেশের আয়োজন করেছিল তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ। আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে প্রধান অতিথি ছিলেন।সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি সমাবেশের আগে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে স্থাপিত অস্থায়ী ট্রাকমঞ্চে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা শেষ হওয়ার পরপরই তাকে লক্ষ্য করে উপর্যুপরি গ্রেনেড হামলা হয়। বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হতে থাকে একের পর এক গ্রেনেড। কিছু বুঝে উঠার আগেই মুহুর্মুহু ১৩টি গ্রেনেড বিস্ফোরণের বীভৎসতায় মুহূর্তেই মানুষের রক্ত-মাংসের স্তূপে পরিণত হয় সমাবেশস্থল। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ পরিণত হয় মৃত্যুপুরীতে।স্পিন্টারের আঘাতে মানুষের হাত-পাসহ বিভিন্ন অংশ ছিন্নভিন্ন হয়ে চারদিকে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে। সভামঞ্চ ট্রাকের চারপাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকতে দেখা যায় রক্তাক্ত নিথর দেহ। রক্তে ভেসে যায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউর সামনের পিচঢালা পথ। মুহূর্তেই পুরো এলাকা ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। ভেসে আসে শত শত মানুষের গগন বিদারী আর্তচিৎকার। বেঁচে থাকার প্রাণপণ চেষ্টারত মুমূর্ষুদের কাতর-আর্তনাদসহ অবর্ণনীয় মর্মান্তিক দৃশ্যের জন্ম হয়।সেদিন রাজধানীর প্রতিটি হাসপাতালে আহতদের তিল ধারণের জায়গা ছিল না। ভাগ্যগুণে নারকীয় গ্রেনেড হামলায় অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে যান শেখ হাসিনা। ঘাতকদের প্রধান লক্ষ্য শেখ হাসিনা বেঁচে গেছেন দেখে তার গাড়ি লক্ষ্য করে ১২ রাউন্ড গুলি করা হয়। তবে টার্গেট করা গুলি বঙ্গবন্ধুকন্যাকে বহনকারী বুলেটপ্রুফ গাড়ি ভেদ করতে পারেনি।হামলার পরপরই শেখ হাসিনাকে কর্ডন করে গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় তার তৎকালীন বাসভবন ধানমন্ডির সুধা সদনে। ২১ আগস্টের রক্তাক্ত ঘটনায় ঘটনাস্থলেই নিহত হন ১৬ জন। পরে সব মিলিয়ে নিহতের সংখ্যা দাঁড়ায় ২৪ জনে।রক্তাক্ত-বীভৎস ওই ভয়াল গ্রেনেড হামলায় আইভি রহমান ছাড়াও সেদিন নিহত হন ল্যান্স করপোরাল (অব.) মাহবুবুর রশীদ, হাসিনা মমতাজ রিনা, রিজিয়া বেগম, রফিকুল ইসলাম (আদা চাচা), রতন শিকদার, মোহাম্মদ হানিফ ওরফে মুক্তিযোদ্ধা হানিফ, মোশতাক আহমেদ, লিটন মুনশি, আবদুল কুদ্দুছ পাটোয়ারী, বিল্লাল হোসেন, আব্বাছ উদ্দিন শিকদার, আতিক সরকার, মামুন মৃধা, নাসির উদ্দিন, আবুল কাসেম, আবুল কালাম আজাদ, আবদুর রহিম, আমিনুল ইসলাম, জাহেদ আলী, মোতালেব ও সুফিয়া বেগম।গ্রেনেডের স্পিন্টারের সঙ্গে লড়াই করে ঢাকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফসহ আরও কয়েকজন মৃত্যুর কাছে পরাজিত হন।হামলায় আওয়ামী লীগের ৪ শতাধিক নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়ে শরীরে স্পিন্টার নিয়ে আজও মানবেতর জীবনযাপন করছেন। আহত হয়েছিলেন বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা।

 

এখনো অনেক নেতাকর্মী সেদিনের সেই গ্রেনেডের স্পিন্টারের মৃত্যু যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন। অনেক নেতাকর্মীকে তাৎক্ষণিক দেশে-বিদেশে চিকিৎসা করালেও তারা এখন পর্যন্ত পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেননি।গ্রেনেড হামলার পর ভয়, শঙ্কা ও ত্রাস গ্রাস করে ফেলে গোটা রাজধানীকে। এই গণহত্যার উত্তেজনা ও শোক আছড়ে পড়ে দেশ-বিদেশে। হামলার পর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নিজে বাঁচতে ও অন্যদের বাঁচাতে যখন ব্যস্ত হয়ে পড়েন, ঠিক তখনই পুলিশ বিক্ষোভ মিছিলের ওপর বেধড়ক লাঠি-টিয়ার শেল চার্জ করে। একইসঙ্গে নষ্ট করা হয় সেই রোমহর্ষক ঘটনার যাবতীয় আলামত।পরবর্তীতে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রত্যক্ষ মদদে ওই ঘটনা ধামাচাপা দিতে ‘জজ মিয়া’ নাটক সাজায় বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার।আজ ইতিহাসের এই জঘন্যতম গ্রেনেড হামলার ১৯তম বার্ষিকীতে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি ও সাবেক এমপি আলহাজ্ব রেজাউল হক চৌধুরী হামলায় নিহতদের স্মরণে (২১ আগস্ট)সমবার সকালে ১০টায় গ্রেনেড হামলায় নিহত শহীদদের স্মরণে উপজেলা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদন ও দোয়া হয়। এবং সন্ধ্যা ৭টায় উপজেলার আল্লাহর দরগা কেন্দ্রীয় পার্টি অফিসে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এ সময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মোতাছিম বিল্লাহ, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সেলিম চৌধুরী,দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য সর্দার আক্তার হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শহিদুল হালসানা, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক জাহেরুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ বীর মুক্তিযোদ্ধা জান মোহাম্মদ,যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক আসাদুজ্জামান চৌধুরী লোটন, সদস্য ও সাবেক চেয়ারম্যান জামিরুল ইসলাম বাবু, সদস্য মহিউদ্দিন বিশ্বাস, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক প্রভাষক স্বপন আলী, সাবেক সদস্য খলিলুর রহমান মেম্বর, মরিচা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক,সাধারণ সম্পাদক জোয়াদুর রহমান জর্জ,বোয়ালিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান, মহিলা আওয়ামী লীগ নেতা বিলকিস, দৌলতপুর ইউনিয়ন যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রিপন মালিথা, দৌলতপুর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য সাইদুল ইসলাম,সাবে২৪ জনে।রক্তাক্ত-বীভৎস ওই ভয়াল গ্রেনেড হামলায় আইভি রহমান ছাড়াও সেদিন নিহত হন ল্যান্স করপোরাল (অব.) মাহবুবুর রশীদ, হাসিনা মমতাজ রিনা, রিজিয়া বেগম, রফিকুল ইসলাম (আদা চাচা), রতন শিকদার, মোহাম্মদ হানিফ ওরফে মুক্তিযোদ্ধা হানিফ, মোশতাক আহমেদ, লিটন মুনশি, আবদুল কুদ্দুছ পাটোয়ারী, বিল্লাল হোসেন, আব্বাছ উদ্দিন শিকদার, আতিক সরকার, মামুন মৃধা, নাসির উদ্দিন, আবুল কাসেম, আবুল কালাম আজাদ, আবদুর রহিম, আমিনুল ইসলাম, জাহেদ আলী, মোতালেব ও সুফিয়া বেগম।গ্রেনেডের স্পিন্টারের সঙ্গে লড়াই করে ঢাকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফসহ আরও কয়েকজন মৃত্যুর কাছে পরাজিত হন।হামলায় আওয়ামী লীগের ৪ শতাধিক নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়ে শরীরে স্পিন্টার নিয়ে আজও মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

 

আহত হয়েছিলেন বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা। এখনো অনেক নেতাকর্মী সেদিনের সেই গ্রেনেডের স্পিন্টারের মৃত্যু যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন। অনেক নেতাকর্মীকে তাৎক্ষণিক দেশে-বিদেশে চিকিৎসা করালেও তারা এখন পর্যন্ত পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেননি।গ্রেনেড হামলার পর ভয়, শঙ্কা ও ত্রাস গ্রাস করে ফেলে গোটা রাজধানীকে। এই গণহত্যার উত্তেজনা ও শোক আছড়ে পড়ে দেশ-বিদেশে। হামলার পর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নিজে বাঁচতে ও অন্যদের বাঁচাতে যখন ব্যস্ত হয়ে পড়েন, ঠিক তখনই পুলিশ বিক্ষোভ মিছিলের ওপর বেধড়ক লাঠি-টিয়ার শেল চার্জ করে। একইসঙ্গে নষ্ট করা হয় সেই রোমহর্ষক ঘটনার যাবতীয় আলামত।পরবর্তীতে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রত্যক্ষ মদদে ওই ঘটনা ধামাচাপা দিতে ‘জজ মিয়া’ নাটক সাজায় বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার।আজ ইতিহাসের এই জঘন্যতম গ্রেনেড হামলার ১৯তম বার্ষিকীতে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি ও সাবেক এমপি আলহাজ্ব রেজাউল হক চৌধুরী হামলায় নিহতদের স্মরণে (২১ আগস্ট)সমবার সকালে ১০টায় গ্রেনেড হামলায় নিহত শহীদদের স্মরণে উপজেলা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদন ও দোয়া হয়। এবং সন্ধ্যা ৭টায় উপজেলার আল্লাহর দরগা কেন্দ্রীয় পার্টি অফিসে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এ সময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মোতাছিম বিল্লাহ, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সেলিম চৌধুরী,দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য সর্দার আক্তার হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শহিদুল হালসানা, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক জাহেরুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ বীর মুক্তিযোদ্ধা জান মোহাম্মদ,যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক আসাদুজ্জামান চৌধুরী লোটন, সদস্য ও সাবেক চেয়ারম্যান জামিরুল ইসলাম বাবু, সদস্য মহিউদ্দিন বিশ্বাস, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক প্রভাষক স্বপন আলী, সাবেক সদস্য খলিলুর রহমান মেম্বর, মরিচা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক,সাধারণ সম্পাদক জোয়াদুর রহমান জর্জ,বোয়ালিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান, মহিলা আওয়ামী লীগ নেতা বিলকিস, দৌলতপুর ইউনিয়ন যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রিপন মালিথা, দৌলতপুর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য সাইদুল ইসলাম,সাবেক ইউপি সদস্য সাজদার হোসেন, ইউপি সদস্য, শহিদুল ইসলাম, আমিন লস্কর, আসাদুল হক, রবিউল ইসলাম, মাহাবুল হক, আওয়ামী কর্মী দাউদ মালিথা,ছাত্রলীগ নেতা তুষন চৌধুরী সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ দৈনিক অপরাধ তল্লাশি

Theme Customized By Shakil IT Park