1. admin@aparadhatallasi.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রংপুরে তাহির হত্যা মামলায় সাত দিনের রিমান্ডে তুষার কান্তি মন্ডল শ্রীপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধ, দুই নারীসহ আহত ৪, ককটেল বিস্ফোরণে আতঙ্ক সৃষ্টির অভিযোগ শ্রীপুরে, ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) আলাইহি ওয়াসাল্লাম উৎযাপন আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীকে ক্ষমা করেননা—হরিপুরে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কাপাসিয়াতে পরিবেশ দূষন রোধে ডাস্টবিন বসাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা স্ত্রীকে ফিরে পেতে স্বামীর আকুতি সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা মধ্যে রাতে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় তল্লাশি  ভুমি অফিসের পিয়ন থেকে কয়েক কোটি টাকার মালিক ফুলবাড়ীতে ভোক্তা অধিকার আইনে তিন ব্যবসয়ীকে জরিমানা

নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন বাড়াতে আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ত্র্যাডঃ শরীফ উদ্দীণ রিমন কে এমপি হিসেবে চায় এলাকাবাসী-দৈনিক অপরাধ তল্লাশি 

  • আপডেট সময় : শনিবার, ৮ জুলাই, ২০২৩
  • ৪৭১ বার পঠিত

বিশেষ প্রতিনিধি কুষ্টিয়াঃ

 

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলাতেও ইতিমধ্যে নির্বাচনে হাওয়া বয়ে চলেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী নিজেদের মতো প্রচার-প্রচারণা করছে এবং দলীয় মনোনয়ন পেতে শতভাগ আশাবাদী বলেও মনে করছেন অনেকে । সবাই সবার মত শতভাগ আশাবাদি।তাই বিভিন্ন ইউনিয়নে মিটিং মিছিল সমাবেশ করে দিন পার করছেন এসব নেতারা।

তবে মাঠ জরিপ ও আওয়ামী লীগের সাধারণ নেতাকর্মীদের ও দল বিমুখী নেতাদের কথা উল্টোটা সাধারণ নেতা কর্মীরা মনে করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবার যাদেরকে মনোনয়ন দিবেন তাদেরকে যোগ্যতা অনুযায়ী মনোনয়ন দেবে মৌখিক খাতিরে বা অর্থের বিনিময়ে নয় সাধারণ নেতা কর্মীরা বলেন অনেক এমপি দৌলতপুরের মাটিতে হয়েছেন সবার কর্মকাণ্ডই চোখে দেখেছি তাই এবার নতুন কিছু খুঁজছে দৌলতপুরের মানুষ নতুন কাউকে বানাতে চাই দৌলতপুরের অভিভাবক দৌলতপুরের এমপি ক্লিন ইমেজ ও কর্মী বান্ধব প্রার্থী যাচাই-বাছাইয়ে যেমন মাঠে কাজ করছেন বিভিন্ন দাপ্তরিক কর্মকর্তারা।এবং সব নেতার আমলনামায় জমা হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার সামনে। তাই উপজেলার সাধারণ ভোটাররাও মনে করেন এবারে সাদা মনের ও দলের জন্য সবসময় শ্রম দেওয়া দলের আপদে বিপদে নেতা কর্মীরা সব সময় যাকে পাশে পাবে এমন নেতাকে তারা এমপি হিসেবে দেখতে চান।

 

জনগণের চাওয়া পাওয়ার উপরে ভিত্তি করে যে নামটা খুব জোরেশোরে মানুষের মুখে মুখে শোনা যাচ্ছে তিনি দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের পরিশ্রমী ও বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃ শরীফ উদ্দিণ রিমন।ত্র্যাডঃ শরীফ উদ্দীণ রিমন, ১৯৬৪ সালে ২০ আগস্ট কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর থানাধীন মরিচা ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন রিমন।তিনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠ ইসলামপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে শেষ করে ফিলিপ নগর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশ করে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীতে লেখাপড়া করেন। লেখাপড়ার পাশাপাশি পৈত্রিক সূত্রে এ্যাডঃ শরীফ উদ্দিন রিমনের খেলাধুলার জগতে যেমন ছিল অবাধ বিচরণ তেমনি ভাবে পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া আওয়ামী ঘরনার রাজনীতিতে পূর্বপুরুষের ন্যায় রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে ওঠেন।রিমন সাহেবের বাবা ছিলেন পি ডব্লিউ ডি ক্লাবের একজন স্বনামধন্য ফুটবলার। অনেকবার জাতীয় দলের হয়ে এ্যাডঃ রিমনের বাবা সুজা উদ্দিন বুদু খেলেছেন এবং নিজেকে ফুটবল জগতে এক কিংবদন্তি নায়ক হিসেবে গড়ে তুলেছেন।ত্র্যাডঃশরীফ উদ্দীণ রিমনের কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ থেকেই ছাত্র রাজনীতি শুরু করে পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন।

 

পাবনা জেলার চাটমোহর পৌর মেয়র সাখাওয়াত হোসেন সাকো , ঈশ্বর্দীর রবিউল আলম বুদু এবং বর্তমান চুয়াডাঙ্গার জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম সাহেবের সাথে স্বরব অংশগ্রহণ ছিল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগে।১৯৭৩ সালে বাবা সুজাউদ্দিন বুদু ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান থাকাকালে আন্ডার গ্রাউন্ড পার্টির দ্বারা খুন হলে এ্যাডঃ রিমনের পরিবার অত্যন্ত করুণ অবস্থার মধ্যে পড়ে যায়।শত কষ্টের পরেও বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে নিয়ে করে গেছে বাংলাদেশ আওয়ামী ছাত্রলীগ রাজনীতি এবং ১৯৯০ সালে কুষ্টিয়া জেলায় আইনজীবী হিসেবে যোগদান করে কুষ্টিয়া আওয়ামী লীগের সাথে ওত প্রতভাবে জড়িয়ে পড়েন। ১৯৯২ সালে তিনি আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৯৬ সালে কুষ্টিয়া জেলা আইনজীবী সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হন, একই বছর কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯৮ সালে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।

 

২০০১ সালে ১ অক্টোবর নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় দুইবার পচা মোল্লা, বাচ্চু মোল্লা ও লালচাঁদ বাহিনীর সন্ত্রাসীরা এ্যাডঃ শরীফ উদ্দিন রিমনের বাড়ি লুটপাট করে এবং চাচা মোঃ শাহজাহানকে খুন করে। ২০০২ সালে বিএনপি’র রোশানলে পড়ে একাধিক মামলা মোকদ্দমার শিকার হয়ে মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগ থেকে জামিন লাভ করেন। ২০০২ সালে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। ২০০৪ সালে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার” পর এখন পর্যন্ত তার সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনায় এখন পর্যন্ত দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের দখলে আছেন”।এবং একনিষ্ঠ হয়ে অদ্যাবধী সুষ্ঠভাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।এ্যাডঃ শরীফ উদ্দিন রিমন ১৯৯৬ সালে এজিপি, ১৯৯৮ সালে এপিপি, ১৯৯৯ সাল হইতে ২০০২ সাল পর্যন্ত স্পেশাল পিপি এবং ২০১৪ সাল হতে ২০১৮ সাল পর্যন্ত স্পেশাল পিপির দায়িত্ব পালন করেন। এ্যাডঃ শরীফ উদ্দিণ রিমন কুষ্টিয়া ল কলেজে ১০ বছর যাবত অধ্যাপনা করে আসছেন।

শত ব্যস্ততার মাঝে যে নেতা দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগকে তার পরিবারের একজন মনে করেন প্রতিদিন কোন না কোন ইউনিয়ন তার পতাকা না থাকে সকল নেতাকর্মীর আপদ বিপদে এক ডাকে যাকে পায় তার নাম সবসময় মানুষের মুখে মুখে প্রচলিত থাকে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শরিফ উদ্দিণ রিমন তাই দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ জনগণ ও ভোটাররা মনে করেন আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনা মনোনীত ও দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের মনোনীত ও যোগ্য প্রার্থী ত্র্যাডঃ শরীফ উদ্দিণ রিমন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ দৈনিক অপরাধ তল্লাশি

Theme Customized By Shakil IT Park