জাকারিয়া রাব্বি,ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধিঃ
আওওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি কেন্দ্রীয় নেতাদের বৈঠকে বলেছেন- দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমরা সব দলের অংশগ্রহণ চাই। প্রতিদ্বন্দিতাপূর্ণ ভোটে যাকেই নৌকা দেওয়া হবে তাকে নিজগুণে জিতে আসতে হবে। কোনো ঝুঁকি নিতে চাই না। তিনি বলেন, প্রতিটি নির্বাচনী আসন ধরে জরিপ চলছে। জরিপের আলোকে প্রার্থী বাছাই করা হবে। যাকে দিয়ে বিজয়ী হওয়া সম্ভব তাকেই মনোনয়ন দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রীর এমন কথায়- শতভাগ আশাবাদী হয়ে উঠছে ময়মনসিংহ ১০ গফরগাঁও আসনের সাবেক পৌরসভা মেয়র ও সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের এ্যাডঃকায়সার আহমেদ, তাছাড়াও উপজেলার তৃণমূল আওয়ামী লীগ নেতারা নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক তারা মনে করেন- নিজগুণে যদি জিততে হয় তবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে পারবেন এ্যাডঃকায়সার আহমেদ কারণ তিনি সকল পেশার মানুষের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা আছে গফরগাঁও উপজেলার আওয়ামী লীগের আস্থার প্রতীক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন এ্যাডঃ কায়সার আহমেদ । তিনি গফরগাঁও পৌরসভার নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন । তিনি নির্বাচিত হয়ে স্থানীয় রাজনীতিতে নিজেকে টেনে নিয়ে এসেছেন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। তিনি মেয়র থাকাকালীন গফরগাঁও পৌরসভায় সাবির্ক উন্নয়নও হয়েছে তার হাতধরেই। তাই দলীয় কর্মী-সমর্থকসহ এলাকাবাসীর অধিক আগ্রহের কারণ- আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এমপি প্রার্থী হিসেবে এ্যাডঃকায়সার আহমেদ নৌকা প্রতিক দিলে বিজয় সুনিশ্চিত।
আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ আওয়ামী লীগ-যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের নতুন প্রজন্মের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন, এলাকাবাসীর অত্যন্ত আস্থাভাজন ও তাদের সুখ-দুঃখের অংশীদার হিসেবে এডভোকেট কায়সার আহমেদ কে আগামী সংসদ নির্বাচনে এমপি প্রার্থী হিসেবে দেখতে চায়। এ উপজেলার উঠতি ভোটারদের মতে এ্যাডঃ কায়সার আহমেদ উপজেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে আসার পর স্থানীয় রাজনীতিকে যেভাবে সুসংগঠিত করে সাজিয়েছেন এবং নেতা-কর্মীদের আস্থা অর্জন করেছেন সেখানে এ্যাডঃ কায়সার আহমেদের বিকল্প কোন প্রার্থী নাই।
এ ব্যাপারে উপজেলার একাধিক নেতা কর্মীরা বলেন, কায়সার আহমেদ একজন পরিপুর্ণ রাজনীতিবিদ।স্থানীয় জনগণ তাকে সবসময়েই কাছে পায়। তাই স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীগণ এমন একজন কর্মীবান্ধব নেতাকেই এমপি হিসেবে পেতে চায়। তারা আরো বলেন একজন যোগ্যনেতা হিসেবে জনগণের সাথে রয়েছে তার যথেষ্ঠ সম্পৃক্ততা। তিনি একজন ন্যায় বিচারক। মাদকের বিরুদ্ধে তিনি সবসময়ই সোচ্ছার ভুমিকা রেখে আসছেন। যে কারণে সারা গফরগাঁও জুড়ে এ্যাডঃ কায়সার আহমেদের ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে ।
উপজেলার প্রতিটি মানুষের যে কোন বিপদে তাদের যেকোন ধরনের চাহিদার সময় এ্যাডঃ কায়সার আহমেদকে কাছে পায়।
উপজেলার সাধারণ মানুষ বলেন কায়সার আহমেদ হচ্ছেন মাটি ও মানুষের নেতা। একদম তৃণমূল থেকে কিভাবে দলকে সু-সংগঠিত রাখতে হয়। কিভাবে তৃণমূলের একজন নেতা-কর্মীর মন জয় করা যায় এসব গুণাবলী তার মধ্যে বিদ্যমান।এবং তিনি সাধারণ মানুষকে মূল্যায়ন করতে যানে তাছাড়া তিনি এলাকাবাসী তাদের নেতা হিসেবে ঘুরেফিরে তাকেই সবসময় কাছে পায়। তাই তার প্রতি এলাকার সাধারণ জনগনের বড় রকমের একটা আস্থা তৈরী হয়েছে। এ আস্থা থেকেই এলাকাবাসী তাকে এমপি হিসেবে পেতে চায়।
এ বিষয়ে এ্যাডঃকায়সার আহমেদ বলেন।
আগামী সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশা করে তিনি বলেন, আমি মনোনয়ন চাই জনগণের জন্য, এটা আমার অধিকার। মনোনয়ন না দিলেও আমি মানুষের জন্য কাজ করে যাবো।
বলেন, আমি যতদিন বেঁচে থাকবো জনগণের সেবা করে যেতে চাই। মানুষের জন্য কাজ করাই আমার উদ্দেশ্য। মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে পারলে নিজের ভালো লাগে। তিনি আরো বলেন, নৌকায় ভোট দিলেই দেশের মানুষ শান্তিতে থাকতে পারে, দেশে উন্নয়ন হয়। দেশের উন্নয়ন, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখার জন্য আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আবারো আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করার আহ্বান জানাচ্ছি।
Leave a Reply